top of page
পরীক্ষার যন্ত্রণা
বালিকা
Poem 3

Md. Hasanuzzaman

Md. Hasanuzzaman

ঝিগঝিগ করে চলে শুধু, পরীক্ষার রেলগাড়ি,

সবাই ভাবে পরীক্ষা দিয়ে, চলে যাবে বাড়ি।

তাই সবে এক্সাম দেয়, হয়ে শান্ত শিষ্ট,

কিন্ত এর যন্ত্রণার চাকায়, হয় অতি পিষ্ট।

জ্ঞানীরা বলে-"এর দ্বারা, যাচাই হয় শিক্ষা,

ছাত্ররা সব পড়েনা পড়া,ব্যতীত পরীক্ষা।"

কিন্ত তারা বোঝেনা এটা, করছে জীবন শেষ,

এর চিন্তায় হয়না ঘুম, রুক্ষ হয় কেশ।।

**********

***********

পড়া শুরু হতে না হতেই, হয় ক্লাশ টেস্ট,

সেও বলে-" হয়নি ভাল" ,যে ক্লাশের বেস্ট।

বলে-" কিছুদিন পড়লেই, হবে প্রস্ততি ভাল",

হঠা‌ৎ করে জ্বলে ওঠে, মিড টার্মের আলো।

বিস্মিত হয়ে ক্ষোভে বলে-"পেতাম দুদিন যদি,

কোর্সগুলোর নাম্বার হত, ব্রহ্মপুত্র নদী।"

সময়ের অভাবে তার, হয় হতাশা,

তবু সে পড়াশুনার, ছাড়ে না আশা।

বলে-" ফাইনালের ভাই ,আছে কদিন দেরী,

এত মাঝেই সব কোর্সের, তীরে আসবে ফেরী"।।

************

************

কিন্ত হঠাৎ অ্যাসাইনমেন্টের ,তারিখ হয় স্থির,

ছাত্র সদা কম্পিউটার নিয়ে, হয়ে পড়ে অস্থির।

এম এস ওয়ার্ডে টাইপ করতে, করে দিন গুজরান,

অ্যাসাইনমেন্ট শেষ না হতেই ,হয়ে যায় হয়রান।।

***********

************

জমা দিয়ে বই হাতে, করে মস্ত পণ,

হঠাৎ দেখে মেসেজ আসে, হবে প্রেজেন্টেশন।

এবার পিসিতে দিনরাত চলে, পাওয়ারপয়েন্ট শুধু,

ততদিনে ধুলা জমে, বই করে ধূ ধূ।

পরিশ্রম কাজে লাগে তার ,প্রেজেন্ট করার সময়,

ভাইভা দিয়ে বোঝে শেষে, পড়তে কেমনে হয়।।

************

************

বলে-" এবার ফাইনালে, দেখিয়ে দেব আমি,

পড়াশুনা হল স্বর্ণ আর ,টাকার চেয়ে দামী।

এতদিনে পাইনি ঠিকমত, পড়াশুনার সুযোগ ,

ইনকোর্সের কারণে দিন, হয়েছে বিয়োগ ।

এ কদিন ঠিক মত, পড়লে আগাগোড়া,

রেজাল্টের দিন পাব ,একগুচ্ছ ফুলের তোড়া"।

কিন্ত হায়! তার পরদিন, দিল ফাইনালের রুটিন,

হৃদয় তার শুষ্ক হয়ে, হল পাথর কঠিন।।

***********

***********

বলল সে -"সারা বছর, যদি এভাবে যায়,

পড়া পড়ার সময়, ছাত্রছাত্রী কখন পায়।"

তাই সে পরীক্ষার উপর, নিতে গেল প্রতিশোধ,

কিন্ত এক্সামের প্রশ্ন দেখে, হারালো চিন্তা বোধ।

উল্টো পরীক্ষাই নিল, তার উপর দণ্ড,

৩ ঘন্টা লেখতে হাত, ব্যথা হল প্রচণ্ড।।

***********

************

এভাবে এক্সাম শেষে ,বাড়ে হতাশা,

ভাবে সে ছেড়ে দেবে, পড়াশুনার আশা,

বন্ধুরা বলে-" এত সহজে, মানলি যদি হার,

জীবন যে তোর জ্বলেপুড়ে, হবে রে ছারখার।

তুই এ কথা বললে আমাদের ভাগ্যে, হবে কি রে ভাই,

তোকে সদা পড়া নিয়ে, ব্যস্ত থাকা চাই।"

************

***********

আসল কথা পরীক্ষা ,এক ধরণের পেইন,

যতই বলুক জ্ঞানীরা, নো পেইন, নো গেইন।

এ জীবনে আছে যত, নায়ক কিংবা গায়ক,

সবার কাছে পরীক্ষা হল, অতি যন্ত্রণাদায়ক।।

ইশতিয়াক

Md. Hasanuzzaman

ইশতিয়াক! বন্ধু তোমার উপহার,

অমূল্য ধন তুমি তুলনা নেই যার।

সিআর হয়ে আছ ,নিজ দায়িত্বে রত,

আক্ষেপ নেই কর্মে ,ঝড় আসুক যত।

স্যারের বাক্য বর্ণনা, কর পূর্বাপর,

আলস্যে থাকনা বসে, যোগ্যতা নির্ভর।

তোমার জন্য প্রজাপতি ,অতি সুন্দর,

৫ম ব্যাচের কেউ, তোমার নয় পর।

হে সাহসী বীর!প্রশংসা দাবিদার,

শ্যামাসুন্দরী ছবি ,হৃদয়ে আঁকা যার।

সক্রিয় হয়ে থাকবে ,সকলের জন্য,

দায়িত্বে আর বীরত্বে, হবে সব ধন্য।

থাকবে তুমি সদা, বিবেচনা অটল,

ব্যাচের নেতৃত্বে যাতে, ধরেনা ফাটল।।

ভালবাসা দিবস

Md. Hasanuzzaman

ওহে নীলাম্বরী বালিকা,

কেন সর্বদা রহিয়াছ ,আমার পানে চাহিয়া।

মনের কুঞ্জদ্বারে,সর্বদা তোমারই আনাগোনা,

হৃদয় মাঝে করেছ ক্ষত, তা কি তুমি জান না।

কেশগুচ্ছ উড়িয়া বেড়াও অসীম আকাশতলে,

শির ঝুকিয়া নতজানু হইয়া বেড়াও স্থলে জলে।

জান কি, আমার মনের কথা,

দিবানিশি তোমার তরে ভরিয়াছি হৃদয় পাতা।

কবে পাব তোমার জবাব,

যবে এ ভূমি বিদীর্ণ হবে,

রুক্ষকেশে আমি বেড়াব উন্মত্তের মত,যাযাবর বেশে,

তবেই কি তুমি আমার হবে,হে বালিকা।

শুনছ কি !!ওহে নীলাম্বরী বালিকা।।

জীবন

Md. Hasanuzzaman

জীবন হল, নৌকা পালতোলা,
যার একদিক বন্ধ ,অন্যদিক খোলা।


একদিকে ভিড়লে তরী, খুশিতে সবাই হাসে,
আরেকদিকে ডুবলে তরী, দুখের সাঁয়রে ভাসে।।

ভার্সিটি জীবন

Md. Hasanuzzaman

হে ডিপার্টমেন্ট! দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা,

রংপুর বিভাগে আজ, তোমার আনাগোনা।

দুর্যোগ দমনে আমরা করি গবেষণা,

ভর্তি হয়ে কোমর বেধে করি পড়াশুনা।।

*************

*************

দু সপ্তাহে ক্লান্ত হয়ে, একটু চাই রেস্ট,

এক মাস যেতে না যেতেই, আসে ক্লাস টেস্ট।

পড়াশুনা অল্প বুঝে ,করি আড্ডা ফান,

প্রোগ্রাম র‍্যালিতে সবাই ,করি নাচ গান।

এতে করে ক্লান্ত হয়ে ,সবে যাই বাড়ি,

বন্ধতে ভাই গৃহে পৌঁছে, দীর্ঘশ্বাস ছাড়ি।।

**********

***********

দিন দুয়েক বাড়িতে বসে ,খাই মুরগী ফার্ম,

হঠাৎCR ম্যাসেজে বলে, হবে মিড টার্ম।

তাড়াহুড়ো করে টিকেট কেটে, উঠে পড়ি বাসে,

ভাবি শুধু কতক্ষণে, পৌঁছব ক্যাম্পাসে।

এখানে এসে পরীক্ষার, তারিখ শুধু গুনি,

সিনিয়র ভাই বোনের কাছে, কিছু উপদেশ শুনি।

সে অনুযায়ী রাতে যখন, বই নেই হাতে,

শিটের ইংরেজী অক্ষর দেখে, দাঁত লাগে দাঁতে।

পাতার পর পাতা উল্টাই, নতুন লাগে সবে,

প্রচন্ড চিন্তায় ভাবি ,এক্সামে কি হবে।।

**********

***********

পরীক্ষার প্রশ্নে দেখি, বায়ু দূষনের সোর্স,

শুন্য খাতা জমা দিয়ে ভাবি ,শেষ ইনকোর্স।

এবার তবে বাড়ি যাব, আছে দীর্ঘ বন্ধ,

এখানে বসেই পাচ্ছি শীতের ,পিঠা পুলির গন্ধ।

কিন্তু রে ভাই এর মধ্যে ,সংবাদ পাই হায়,

প্রেজেন্টেশন অ্যাসাইনমেন্ট, শুরু হবে নয়টায়।

তারিখখানা CR সাহেব, জানিয়ে দিবে পরে,

সবাই তখন বাড়ির যাত্রা, স্থগিত করে।।

***********

************

অ্যাসাইনমেন্ট করতে লাগে, কঠোর পরিশ্রম,

এটা ছাড়া ভাল রেজাল্ট ,আশা করা ভ্রম।

প্রেজেন্টেশন পদ্ধতি ,গ্রুপ অনুযায়ী,

স্যারের প্রশ্ন ,কোন কোন পদার্থ উদ্বায়ী।

এসব করতে করতে সবাই, হয় পরিশ্রান্ত,

মাস তিনেক খাটনি করে, হয় সবে ক্লান্ত।

ভাইভা বাদে সকল কাজ, শেষ হয় যখন,

নোটিশবোর্ডে তাকিয়ে দেখি, ফাইনাল হবে তখন।

কষ্টে শিষ্টে আবার সবাই ,করি লেখাপড়া,

এর মধ্যে নিহিত আছে, ভাগ্যের হতকড়া।

লেখালেখিতে দিন যায় ,ব্যথা হয় হাত,

পড়তে পড়তে কখনো বা, কাটে নির্ঘুম রাত।।

*************

**************

ফাইনাল পরীক্ষার প্রস্ততি, হয় মোটামুটি,

ভাইভা দিয়ে অবশেষে, পাই আমরা ছুটি।

বাড়ি গিয়ে সবাই ভাবি, এবার হলাম পার,

ওদিকে শুনি শুরু হবে, নতুন সেমিস্টার।।

এই হলো মিশ্র অনুভূতি, ভার্সিটি জীবন,

এখানে পড়তে লাগে যোগ্যতা ,প্রজ্ঞা ভরা মন।

এখানে আসতে লক্ষজন থেকে, করা হয় বাছাই,

দু এক প্রশ্নে কারো যোগ্যতা ,করা যায় না যাচাই।

এ হলো ভার্সিটি ,জীবনের ইতিকথা,

এখানে পাই প্রগাঢ় শান্তি আনন্দ কভু ব্যথা।।

Poem 4
Poem 5
Poem 6
Poem 7

রাস্তার ধারে হঠাৎ করে ,আটকে গেল দৃষ্টি ,

টিপটিপ করে পড়ছে তখন ,অঝোর ধারার বৃষ্টি।

একটি ছেলে একটি মেয়ে ,করছে এ কি খেলা,

হাতে পায়ে গলায় যেন ,হাজার ফুলের মালা।

ছেলেটির হাতে গোলাপ দেখে, আমি গেলাম থমকে,

প্রপোজ করার ভঙ্গি দেখে, মেয়েটি গেল চমকে।

আতিপাতি করে মগজ খুজে, উত্তর হল জারি,

অবশেষে বুঝলাম আজ, ১৪ ফেব্রুয়ারি।

এ হল ভালবাসা ,দিবস বিশ্বব্যাপী,

সকল বিরহ কাতরায় শুধু, প্রেম হৃদয়ে চাপি,

অধিকাংশ মানুষ বোঝে ,ভালবাসার মর্ম,

এ জিনিসের নেই যে কোন, বয়স জাত ধর্ম।।

*************

**************

এসব ভেবে যখন আমি ,সামনে এগিয়ে যাই,

দোকানে দোকানে গোলাপ ফুলের, মেলা দেখতে পাই।

ক্যাম্পাসে পৌছাই তখন ,উৎসুক মনে,

তাকিয়ে দেখি হস্তে সবার ,গোলাপ জনে জনে।

সবাই দিচ্ছে প্রিয় মানুষকে, টকটকে লাল গোলাপ,

ভালবেসে তার সাথে ,করছে মিষ্টি আলাপ।

ভালবাসা রাখে না কেউ, আজ আড়ালে,

প্রেমিক প্রেমিকা হৃদয় বাধে, সম্পর্কের বেড়াজালে।

সিঙ্গেল ছেলে মেয়েরা মনে ,আক্ষেপ করে শত ,

বেদনার সুচালো যন্ত্রণা ,অন্তরে করে ক্ষত।

দু একজন ব্যতিক্রম ,থাকে আনন্দিত,

একাকী জীবন নিয়ে তারা, নয়কো চিন্তিত।।

***********

************

ভার্সিটির লাইফে চলে, ক্রাশের রেলগাড়ি,

কেউবা হাসে কেউবা করে, ১৪৪ ধারা জারি।

সম প্রেমে ক্রাশের আছে ,সুন্দর কারুকার্য,

অসম ভালবাসায় শুধু ,যন্ত্রণা অনিবার্য।

কেউ ভালবাসে ক্ষণিকের তরে, কেউবা সারা জীবন,

২য় টাই সার্থক যার ,বন্ধন ২টি মন।

উচিত সবার ভালবাসাকে, করা সম্মান,

ক্ষণিকের তরে ভালবাসা, নিতান্ত অপমান।

খুব কম জন দিতে পারে, এর যথার্থ মূল্য,

তারাই হলো ভ্যালেন্টাইন ,রোমিও জুলিয়েট তুল্য।

ভালবাসা জানি অনেকের জীবনে, আসবেনা কভু হায়,

তোমার জন্য অনেকের হৃদয়, আজও প্রতিক্ষায়।।

শীতের অপূর্ণতা

Md. Hasanuzzaman

শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে, শীত এল ফিরে,

কত শত আগ্রহ ,এ মনে ঘিরে।

তপ্ত হৃদয় হয় যে শুধু ,ক্ষত বিক্ষত চূর্ণ,

শুন্যতায় ছেয়েছে বুক ,হয়না সে যে পূর্ণ।

মনের কিনারে লুকিয়ে আছে, অজানা কোন ব্যথা,

কেন হায় ভুলতে পারিনা, সেসব গল্প কথা।

যতই বসে থাকছি কভু, হচ্ছে না যে দেখা,

সবার সাথে থেকেও যেন, লাগছে কভু একা।

যদিও বা দুখে কেউ ,রাখে নি হাতে হাত,

গোপন কথা শোনার বেলা, কেউ দেয়নি সাথ।

তবুও মনটা বলে ,একাকী থাকাই ভাল,

সবার জন্য হয়না, ভালবাসার আলো।

বন্ধু আত্মীয়রা যথেষ্ট ,এ জীবন পানে,

অ্যাডভেঞ্চার কি তা ,এ জীবন জানে।

তাই ভাবি শুধু ভালবাসা, নেই দরকার এ জীবনে,

স্মরণ রাখব সে কথা ,হৃদয় আর মনে।

যাদের লাগে ভাল, তারা হয় নিষিদ্ধ,

সবাই মিলে হেসে তা ,করে প্রশ্নবিদ্ধ।

যত কষ্ট পাই তাতে, কেউ নেয় না খবর,

মনের মধ্যে দেই তাই ,ভালবাসার কবর।।

অতৃপ্ত ভালবাসা

Md. Hasanuzzaman

Poem 8
Poem 9

যেদিন তোমায় দেখেছি প্রথম,গেরুয়া জামা পড়া,

মনের মাঝে বইছিল,অঝোর বৃষ্টিধারা।

আছে জমা এ বুকে ,অনেক অনেক কথা,

দেখলে তোমায় দূর হয়ে যায়, মনের সকল ব্যথা।

ছোটকাল থেকে জীবন আমার, ছিল এলোমেলো,

তুমি এলে তাই সব হল,‌রঙ্গিন জমকালো।।

***************

****************

বৃষ্টিহীন মনটা ছিল ,তপ্ত মরুভূমি,

কালবৈশাখী তান্ডব দিল ,একমাত্র তুমি।

যন্ত্রণাময় বক্ষে জাগালে, একটুখানি আশা,

আমার কাছে এটাই ছিল ,প্রথম ভালবাসা।

তোমার জন্য পেলাম আমি, নতুন এক জীবন,

তাই তো তোমার কথা মনে ওঠে সর্বক্ষন।

তোমার তরে তাই দিতে চাই, এ জীবন উ‌ৎসর্গ,

দেবদাস হয়ে ভাঙ্গব সমাজ ,ছাড়ব পরিবার বর্গ।।

**************

***************

কিন্ত তোমার আমার মাঝে ,অনেক ব্যবধান,

মনকে তাই সর্বদা ,করি সাবধান।

এ সমাজে চাইনা তুমি,হাসির পাত্র হও,

মন বলে আমার যা হোক তুমি সুখী রও।

কিন্ত এ কথা না বলে ,পাচ্ছি শুধু হতাশা,

যদি পার তবে বুঝে নিও, আমার ভালবাসা।

কিন্ত মনকে যত বুঝাই ,বোঝেনা এ হৃদয়,

হৃদয়পটে নামটি তোমার, হয়ে রবে অক্ষয়।।

**************

***************

তোমায় এ কথা বলতে আমি, পারব না কোনদিন,

শোধ হবে না কভু আমাদের, ভালবাসার ঋণ।

সময় আমার ঘনিয়ে এসেছে, আর হবেনা দেখা,

যাচ্ছ চলে বহুদূরে, আমায় ফেলে একা।

তোমার তরে করতে চাই, শেষ উদ্ধৃতি,

যেখানেই চাও যাও তবু ,রইবে তোমার স্মৃতি।

এভাবে তোমায় ভালবেসে, কাঁদব যে প্রতিদিন,

আঁধার মনের প্রদীপ হয়ে, রইবে যে চিরদিন।।

Page 1 2

122705957_384777489226131_54567138125906

Bangladesh Initiative Forum (BDIF)

Thank you for visiting my website

Copyright © 2023. All rights reserved by Md. Hasanuzzaman

  • LinkedIn
  • Facebook
  • 17520148421579517848-512
  • 9191096581579517872-512
  • Instagram
bottom of page